Friday, 24 March 2017

Five smart steps to improve learning power for your KIDS

We often failed to understand our KIDS learning capacity. Very often we think our KIDS spend much time in the study but learn less because of their poor learning capacity. However, the truth is the traditional learning system is the main barrier for improvements of their learning power. If you're parents, then this article helps you to improve your KIDS learning power following few steps from the New work times best selling book "How we learn" by Benedict Carey.

                          





1) Water Your Brain:



Taking a break in study session improve learning power rather than continuously long study sessions. A study showed the spacing effect and distributed learning improve performance 46%. There are few reasons for this. When we see a movie, we can remember the first, and last part compares to the middle section. It is because our brains concentrate well on the first part and final part in every session.



So for better learning session should be short. Another reason if we forget something which is learned earlier and try hard to recall it then it will make permanent space in our brain. For example, studying one topic in a separate session is better than a continuously long course.





2) Untested fluency is an illusion:

When we study any topic many times, it appears that we understand it correctly. Then we leave this topic and start another question to learn, but when the exam comes to the same problem, we can't recall this topic. This called fluency illusion. Brain pretend it learned to see anything in front of eyes, but it is not. So it is better reading a topic four-time than reading once and try to recall it three times. That means twenty per cent reading and eighty per cent reciting better way of learning.





3) The study in different places at a different time:



Recent research shows fixing routine, time and place for learning is not a good idea. Science says something else here. The researcher takes two of groups of students for a test. In the first group, students were instructed to memorise 50 words in 20 minutes in a single room and on the other side second group were asked to remember 50 words within 10 minutes each in two different places. After the test researcher found that, the first group able to memorise 16 words on an average and while the second group remembers 24 words.





4) Test-Teach-Mix:



We read many things, and we also forget it quickly. To overcome this problem we have to gain mastery on every topic. To be a master in every subject, we can follow three step. That is a test, teach and mix. First, self-testing. It means after reading something try to test ourselves by folding books ask thyself "what it is the topic about?". Next one is teaching. It means to try to explain someone what we learn. Anything we read or learn we also need to discuss with another person. He/she may be our younger brother or friends etc. For this don't need to be master of this topic. If we start teaching almost everyone sooner, we will be a master of this topic. The third one is mixing.  It's like miscellaneous of a book. It contains many things. So after reading any question try to create a problem and also solve it by linking many topics.



5) Enough Sleep Plus Short Nap is very helpful:



Adequate Sleeping and Napping is good for learning. Researcher shows the person take a nap after reading the memories better than other. Many scientists think that when we sleep our subconscious mind pass information to our brain. For this after a good sleep, we become fresh. Taking a nap in a day is not bad at all.



Now come to the point of sleep. When the exam begins, what is the best time for sleeping at night? As per human nature, scientists say that the best time for sleeping is 11 pm to 7 am. At least 6-hour sleep is a must. If an exam is theory based than first sleep is good so that body takes enough time to pass information subconscious mind to brain. However, if it is a mathematical formula based exam than sleeping late is good as per science.



After reading this article, I know what you are thinking right now. Are you going to implement those smart step for your KIDS right? Yes, we should cope up good things right away. It's a new look at the learning process. Wish you Happy learning.

                          



Wednesday, 15 February 2017

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের আলোকবর্তিকা- " অমর একুশে বইমেলা"


নতুন বছরের শুরুতেই বাঙ্গালীর মননশীলতাকে নাড়া দিচ্ছে অমর একুশে বই মেলা। বইমেলার জন্য সারাদেশের লেখক, পাঠক, প্রকাশক ও পুস্তক ব্যাবসায়ী অতি আগ্রহের সাথে অপেক্ষা করেন। বই মেলাকে আমাদের অন্যতম উৎসবও বলা হয়। এ লিখায় আমরা জানব বইমেলার জানা অজানা ইতিহাস ও বর্তমান সম্পর্কে এবং কীভাবে বইমেলার মাধধমে আমরা আমাদের ভাষাকে আরও শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে সক্ষম হব। অমর একুশে বই মেলা ২০১৭ বইমেলার বিভিন্নও দিক সম্পর্কে জানতে পারব।

মেলা শব্দের অর্থ অনেক। নানা বিষয়ের বইয়ের বিচিত্র সমাবেশকে বইমেলা বলা হয়। বইমেলা দেশের মানস বিকাশের একটি সৃষ্টিশীল প্রক্রিয়া। বইমেলার উদ্দেশ্য বই বিক্রি হলেও, জনগণকে গ্রন্থমনা করে তোলাই এর মুখ্য উদ্দেশ্য অর্থাৎ মানুষকে বইমুখী করা। বইমেলাতে দেশের বিভিন্ন খ্যাত অখ্যাত প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান তাদের স্ব স্ব প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রকাশিত বই-পুস্তক সুসজ্জিত করে প্রদর্শন করেন ও বিক্রয় করেন।


অমর একুশে গ্রন্থমেলার ইতিহাসঃ
স্বাধীন বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মেলাগুলুর অন্যতম হল অমর একুশে গ্রন্থমেলা বা একুশে বইমেলা। জানা যায় যে  ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের ৮ ফেব্রুয়ারি তারিখে চিত্তরঞ্জন সাহা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন বর্ধমান হাউজ প্রাঙ্গণে বটতলায় এক টুকরো চটের ওপর কলকাতা থেকে আনা ৩২টি বই সাজিয়ে বইমেলার গোড়াপত্তন করেন। এই ৩২টি বই ছিলো চিত্তরঞ্জন সাহা প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলা সাহিত্য পরিষদ (বর্তমান মুক্তধারা প্রকাশনী) থেকে প্রকাশিত বাংলাদেশী শরণার্থী লেখকদের লেখা বই। এই বইগুলো স্বাধীন বাংলাদেশের প্রকাশনা শিল্পের প্রথম অবদান। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি একাই বইমেলা চালিয়ে যান। ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে অন্যান্যরা অণুপ্রাণিত হোন। ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে বাংলা একাডেমীর তৎকালীন মহাপরিচালক আশরাফ সিদ্দিকী বাংলা একাডেমীকে মেলার সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত করেন। ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে মেলার সাথে যুক্ত হয় বাংলাদেশ পুস্তক বিক্রেতা ও প্রকাশক সমিতি; এই সংস্থাটিও প্রতিষ্ঠা করেছিলেন চিত্তরঞ্জন সাহা। ১৯৮৩ সালে কাজী মনজুরে মওলা বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে বাংলা একাডেমিতে প্রথম "অমর একুশে গ্রন্থমেলা"র আয়োজন সম্পন্ন করেন। কিন্তু স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে শিক্ষা ভবনের সামনে ছাত্রদের বিক্ষোভ মিছিলে ট্রাক তুলে দিলে দুজন ছাত্র নিহত হয়। ওই মর্মান্তিক ঘটনার পর সেই বছর আর বইমেলা করা সম্ভব হয়নি। ১৯৮৪ সালে সাড়ম্বরে বর্তমানের অমর একুশে গ্রন্থমেলার সূচনা হয়। সেই ৩২টি বইয়ের ক্ষুদ্র মেলা কালানুক্রমে বাঙালির সবচেয়ে স্বনামধন্য বইমেলায় পরিণত হয়েছে। বাংলা একাডেমী চত্বরে স্থান সংকুলান না-হওয়ায় ২০১৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে বইমেলা সুহরাওয়ার্দ্দী উদ্যানে সম্প্রসারণ করা হয়েছে।বেশ কয়েক বছর পূর্বে প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিন থেকে ২১শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গ্রন্থমেলা নিয়মিতভাবে অনুষ্ঠিত হতো। এরপর ক্রেতা, দর্শক ও বিক্রেতাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ফেব্রুয়ারির শেষ দিন অবধি এই মেলা বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় মেলা নিয়ন্ত্রণের যাবতীয় দায়িত্ব পালন করে। প্রকাশনীসমূহের স্টলগুলো প্রকাশক এলাকা, প্রকাশক-বিক্রেতা এলাকা, শিশু কর্ণার, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং লিটল ম্যাগাজিন ইত্যাদি এলাকায় বিভাজন করে স্থান দেয়া হয়। এছাড়া মেলা চত্বরকে ভাষা শহীদ সালাম, রফিক, জব্বার, বরকত, শফিউর এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকাজী নজরুল ইসলামড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহআব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ প্রমুখ ব্যক্তিত্বের নামে ভাগ করা হয়। এই মেলায় দেশের খ্যাতনামা সব প্রকাশনী, বই বিক্রেতা ছাড়াও দেশের বাইরে, যেমন ভারতরাশিয়াজাপান প্রভৃতি দেশ থেকেও নানা প্রকাশনা সংস্থা তাঁদের বই ও প্রকাশনা নিয়ে অংশগ্রহণ করেন। এই মেলায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারেরও বহু রাষ্ট্রায়ত্ব প্রতিষ্ঠান, যেমন: বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনবাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ইত্যাদি তাদের স্টল নিয়ে মেলায় অংশগ্রহণ করে। এছাড়া বিভিন্ন বেসরকারি সেবামূলক প্রতিষ্ঠানও অংশ নেয়। মেলাতে ইদানিং বিভিন্ন ডিজিটাল প্রকাশনা যেমন সিডি, ডিভিডি ইত্যাদিও স্থান করে নিয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানও তাদের সেবার বিবরণসহ উপস্থিত হয়। মেলাতে বেশ জনপ্রিয়তার সাথে স্থান করে নিয়েছে লিটল ম্যাগাজিনও। মেলার মিডিয়া সেন্টারে থাকে ইন্টারনেট ও ফ্যাক্স ব্যবহারের সুবিধা। এছাড়া থাকে লেখক কর্ণার এবং তথ্যকেন্দ্র। মেলা প্রাঙ্গণ পলিথিন ও ধূমপানমুক্ত। মেলায় বইয়ের বিক্রয়ে ২০-২৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় থাকে। এছাড়া মেলায় শিক্ষাসহায়ক পরিবেশ ও তথ্যের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ টাস্কফোর্স রাখা হয়, যারা বইয়ের কপিরাইট বা মেধাসত্ত্ব আইন লঙ্ঘন করেছে কি-না শনাক্ত করেন ও যথাযোগ্য ব্যবস্থা নেন।
মেলায় প্রবেশের জন্য ছুটির দিন ও ছুটির দিন বাদে অন্যান্য দিন আলাদা প্রবেশ সময় থাকে। মেলায় প্রবেশের জন্য কোনো প্রবেশ ফি ধার্য করা হয় না। (সুত্রঃ উইকিপিডিয়া)
  


অমর একুশে গ্রন্থমেলা২০১৭ঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলা একাডেমিতে মাসব্যাপী অমর একুশের গ্রন্থমেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন।
মেলা উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী বইমেলার স্টলগুলো ঘুরে দেখেন এবং লেখক-প্রকাশকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
এবার একাডেমি চত্বরে ৮০টি প্রতিষ্ঠানকে ১১৪টি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৩২৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৫৪৯টি ইউনিটসহ মোট ৪০৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৬৬৩টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে বাংলা একাডেমিসহ ১৪টি প্রকাশনা সংস্থাকে মোট ৬ হাজার বর্গফুট আয়তনের ১৫টি প্যাভিলিয়ন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একাডেমির প্যাভিলিয়ন রয়েছে দুটি।
এ ছাড়া ১০০ লিটল ম্যাগাজিনকে বর্ধমান হাউসের দক্ষিণ পাশে লিটল ম্যাগাজিন কর্নারে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। মেলায় এবারই প্রথম গুগল ম্যাপের সাহায্যে মেলার যেকোনো স্টল খুঁজে বের করার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শিশু কর্নারকে এবারও বেশ আকর্ষণীয় করে সাজানো হয়েছে। শিশুদের এ চত্বরটিতে প্রবেশের জন্য আলাদা ফটক রাখা হয়েছে। মাসব্যাপী গ্রন্থমেলায় এবারও শুক্র ও শনিবার থাকছে শিশু প্রহর
মেলার আয়োজক বাংলা একাডেমি থেকে জানানো হয়, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কথা মাথায় রেখে এবারই প্রথমবারের মতো স্টলের ওপরে টিনের ছাউনি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শিশু কর্নারে মাতৃদুগ্ধ সেবাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।(সুত্রঃ প্রথমআলো,০১ফেব্রুয়ারি২০১৭)